টংগী কলেজ সম্পর্কে
গাজীপুর জেলার শিল্পনগরী টংগীর প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত তথ্য-প্রযুক্তি-সমৃদ্ধ টংগী সরকারি কলেজ একটি স্বনামধন্য আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর টাঙ্গাইল গমনকালে তৎকালীন সংসদ সদস্য কাজী মোজাম্মেল হক, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তাঁর মৌখিক সম্মতি নিয়ে ১৯৭২ সালে কলেকটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮৬ সালে ডিগ্রি পর্যায়ে উন্নীত কলেজটি ১৯৮৮ সালে জাতীয়করণ করা হয়।
১৯৯৬ সালে গাজীপুর-২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য শহিদ আহ্সান উল্লাহ মাস্টারের আন্তরিক উদ্যোগে ৮টি বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু হয়। পরবর্তীকালে মাননীয় সংসদ সদস্য মোঃ জাহিদ আহ্সান রাসেল-এর প্রচেষ্টায় আরও ৫টি বিষয়ে অনার্স, ৩টি বিষয়ে মাস্টার্স, এফএলটিসি এবং দুটি আইসিটি ল্যাব চালু হয়। কলেজটি এ অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উচ্চশিক্ষা লাভের অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সকল অংশীজনকে নিয়ে কলেজ প্রশাসন সমন্বিতভাবে উন্নয়ন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কলেজ প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তীকে এ যাবদ কলেজ-উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীসহ সকলের অবদানকে আমরা গভীর কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করছি।
গাজীপুর জেলার শিল্পনগরী টংগীর প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত তথ্য-প্রযুক্তি-সমৃদ্ধ টংগী সরকারি কলেজ একটি স্বনামধন্য আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর টাঙ্গাইল গমনকালে তৎকালীন সংসদ সদস্য কাজী মোজাম্মেল হক, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তাঁর মৌখিক সম্মতি নিয়ে ১৯৭২ সালে কলেকটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮৬ সালে ডিগ্রি পর্যায়ে উন্নীত কলেজটি ১৯৮৮ সালে জাতীয়করণ করা হয়।
১৯৯৬ সালে গাজীপুর-২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য শহিদ আহ্সান উল্লাহ মাস্টারের আন্তরিক উদ্যোগে ৮টি বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু হয়। পরবর্তীকালে মাননীয় সংসদ সদস্য মোঃ জাহিদ আহ্সান রাসেল-এর প্রচেষ্টায় আরও ৫টি বিষয়ে অনার্স, ৩টি বিষয়ে মাস্টার্স, এফএলটিসি এবং দুটি আইসিটি ল্যাব চালু হয়। কলেজটি এ অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উচ্চশিক্ষা লাভের অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সকল অংশীজনকে নিয়ে কলেজ প্রশাসন সমন্বিতভাবে উন্নয়ন প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কলেজ প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তীকে এ যাবদ কলেজ-উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীসহ সকলের অবদানকে আমরা গভীর কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করছি।